অতএব আসুন নতুন করে প্রেমে পড়ি,
বিবর্ণ জীবনে কিছুটা নতুন রং লাগুক আবার,
শুকনো মরুতে শ্রাবণের ধারা নামুক,
আমাদের হাত ধরে থাক পুরাতন হাত,
সুখেরা চক্রাকারে ঘুরুক শনির বলয়ের মতো।
ক্ষীরের পুতুল
পা থেকে মাথা, অমৃত সকল
অমৃতে অরুচি আমার নেই, ত্রাতা প্রেম দাও।
আমরাতো প্রেমে পড়তেই পারি।
অযথা জানতে চেয়ো না, “পাখি তুমি ফেরো কোন নীড়ে?”
শিকারী বেড়াল সেও স্বগর্বে কূহরে ফেরে।
মুখে তার নীড়হারা পাখিদের ছানা।
সব নীড় নীড় নয়, কিছু কিছু জেলখানা।
তবুও কিছু গল্প থাকে, বালিহাঁসের পায়েও শেকল!
যদিও আকাশ খোলা,
আকাশ কোনো ঠিকানা কি পারে দিতে ?
নীড়ের খোঁজে বালিহাঁস ধরণীতে,
মন্দের ভালো শেকল খোলেনি সে, নূপুর ভেবেছে।
শোনো বন্ধুবর, অযথাই মরে যেতে নেই,
কখনোই মরে যেতে নেই এবং
মরে যেতে নেই, বাঁচো।
কেউ যারা পাখি হয় তারা সব অভাগার দল,
বেড়ালের প্রাকৃতিক খাদ্য সকল।
কেন পাখি ফেরো নীড়ে, প্রশ্ন করো না।
যেখানে, মন খুলে হাসলেও রক্তবমি হয়,
বুঝে নিয়ো ক্ষতটা কতোটা গভীর।
অনেক দিনের পুরনো সে জমাটি সংক্রমণ,
কোনো অশ্বিনীর পায়নি প্রলেপ।
সত্য বটে ক্রমাগত আঘাতে টেকে না প্রলেপের বাঁধ।
অনুযোগ, অভিযোগ ধূমায়িত হয়ে ক্ষোভ হয়ে গেছে,
তাই তার অবয়বে ভিন্ন আকাশের সাধ।
অথবা সে জানতোই না,
পৃথিবীতে আরও একবার আসতে হলে –
পার হতে হবে বিরুদ্ধ স্রোত।
Read More ->>> এইসব মহামারী
No Comments