ওহে, তোমার কি কিছু আর অজানা; ভায়া…
ভালোই রয়েছে স্নায়ু, বার গুণে প্রতিদিনই বারবার মরি; একদিন প্রকৃতই মরে যাবো বলে।
মনের অসুখ হলে ‘কালো বেড়ালের
চোখ নাকি দেখা যায়? যারা যারা জানে না
এখন নাহয় জেনে নিক তারা, ‘দিশেহারা হলে ঠিক কীরকম লাগে!’
দুই কিম্বা বেলা তিনের ইষৎ আহারে, খানিকটা অপূর্ণ উদরে-
কিঞ্চিৎ ভোজনে,
অত্যন্ত মনোহর যাকিছু
স্ব-চেতনে,
ঢের বেশি দারিদ্রে,
তদপেক্ষা ভয়ংকর এবং ভয়াবহ অসুস্থতায়
জীবন্ত আরাল সাগরের শুকিয়ে যাওয়া: এরা
কস্মিনকালেও এক নয়।
যদিও ওজনের এধরণের হ্রাস জনিত শ্রীবৃদ্ধি কিম্বা মৃত্যু
দুটোই অত্যন্ত ধীরে লয়ে ঘটে এবং তাড়িয়ে নিয়েই বেড়ায়।
সব কিছু ঘেটে-ঘ হয়ে গেলে আমিই বা তখন
‘কতখানি বুঝব’ কে জানে!
তব্ওু আমার মনে আছে একবার মৃত্যুর আগে ডাকা ঘুঘুটার ডাক শুনেছিলাম আমিও।
ও বলছিল, ‘কেমন আছো?’
অথচ তুমি আমাকে বলছিলে,‘নাটক করো না।’
No Comments