মোহ মানে রাজা-প্রজা সহৃদয় মেলামেশা;
মায়াবী সাধুর সুগন্ধি মিশ্রণ। মিলনের উপযোগী
নন্দিত পরী- স্বস্তির বাসা হোক মিলন বাসরে।
অন্ন মিলনমেলায় আপন আবেগী ক্ষুধা
পূর্ণ তৃপ্তিতে ভাসুক; স্বাস্থ্যের জয় হোক।
রান্না তো আর্ট, কুশলতাপ্রিয় কুটির-শিল্প এক;
মোহিনীর নিপুণ কারুকাজ মোহময়ী মায়াময়।
প্রিয় ফল কদাকার নয়, যেনতেন নয়।
নন্দিত তুমি নাও যদি হও, নিন্দিত নও।
নও বিদ্রুপ, তাচ্ছিল্য নও,
নও বাজে কোনো বিস্ময়।
এমন মিশ্রণ উপাদেয় হোক;
প্রিয় হোক, হোক সহৃদয়।
শেফ না হলেও চলবে খোঁয়াড়!
নেই কোনো জজ জরুরি এ রান্নাঘরে। মাখো-মাখো
রান্নার মায়াবী বিদ্যাটি তবু সকলেরই জানা থাক!
একজোড়া মায়াবতী হাত
ছুঁয়ে থাক সোনালি কলম।
নিপুণ শিল্পকলায় অতি প্রিয় শুভ নাম ‘রন্ধন’।
যে কুশলী যুবকের যত আছে রকমারী রান্নার গুণ,
সে যুবক যুবক ততই।
প্রেমও জটিল নয়।
জুটুক বন্ধন কুশলী বিদ্যায়। গুন গুনগুন করে,
ঘ্রাণ মৌ-মৌ করে, হাঁটু গেঁড়ে জেতা যায়
প্রিয় চুম্বন; পারা যায় হতে কোনো অধিক যুবক
যাদুমাখা এমন কুশলী প্রেমে।
সে যুবক আজ কুশলী হয়েই উঠুক;
বিরূপাক্ষ স্রোতেও শিল্পী হোক।
ছিদ্র নয়, বিদ্বেষ নয়, অপমান নয়
যুবক খুঁজুক শিল্পকলা।
ধামাধরা রাঁধুনির আসার আশায় অযথাই
বসে বসে কেনইবা ঝিমোবে যুবক?
এছাড়াও দেখুন: তেঁতুল ফুল
No Comments