গনগনে সূর্যের ক্রোধ ফেটে বেরিয়েছে প্রতিশোধ যেনো,
পোড়া গায়ে ছোটে ঘাম বৃষ্টি রতন।
আকাশে উড়ছিলো একখানি চিল, মাটিতে জুড়ে ছিলো
ছায়া, চিরায়ত নিয়মে কই দেখিনিতো এমন!
হয়তো আমার সাথে পেয়েছে দাসের মিল,
তাইতো দিয়েছে রোদের চাদর;
আত্মম্ভরী গার্ড অফ ডিসঅনার!
তোমার ইচ্ছে মতো হেঁটে হেঁটে দুপুর রোদে
যাবো না তোমার দরবারে।
ঘোড়া আর হাতি ছিলো সাজানো থরে থরে,
একটিও পছন্দ নয় আমার, পথে যেতে
একখানি বাঘ দেখে বললাম, “চল ব্যাটা কুছপরোয়া নেহি।”
বাঘটার চিৎকারে মনে হলো বাঘ কেন গীত গাইবে না ?
আমার হুকুমে গলা সাধে বাঘ।
এক পাল পঙ্গপাল দেখেছিলো, দেখেছিলো ভুল করে
কিলবিলে কেঁচো
একসাথে মিলেমিশে হয়েছে প্রলাপ, তবু এতো বিজয়ের গাঁথা!
মনীষী ও প্রেমিকেরা পাগল নাকি ?
জ্ঞানী ও নারীর এ সক্ষমতা কখনোই পারে না হতে ধুলোয় ধুলিস্যাৎ।
মনে মনে ভাবলাম একপ্লেট ভালোবাসা দিয়ে নাস্তা সেরে নেবো।
এতোটা রোদ্রে পোড়া গরম ভালোবাসা ঠিকঠাক স্বাদ লাগে না।
আরও পড়ুন – >>> এখনো তোমার চাঁদ
No Comments