‘হাতুড়ে-নাপিত’ আর ‘হেয়ার-ড্রেসারের’ পার্থক্য বুঝতে পারাও
জরুরী ছিল।
তখন, আমার চুল
আমাকে বলতে শুরু করেছিলো, “যদি তারা অনবরত এবং অনেকক্ষণ ধরে কাঁচি চালিয়ে যায়; অনেকটা ‘কাটা চুল’ একত্রে জড়ো করে: আর এতেই
যদি তুমি শান্তি পাও তবেতো, একরূপে
সমাপ্তি
হয়েই গেলো।”
ধরুন, যদি তারা জেনে থাকে: কীভাবে, কোন রূপে
সাজানো হলে লোকমান্য সৌন্দর্যের
(রূপের আগাড় বলে সচরাচর ডামি বা ছবিতে
যাদের দেখানো হচ্ছে: অনেকটা তাদেরই মতন
রূপের) নাগাল পাওয়া যেতে পারে,
হ্যাঁ, এও এক রকমে ভালো-ই বটে।
অবশ্য, আরো এক রকম আছেন: যা কিছু গতস্ব নয় অথচ নির্লিপ্ত, যেমন: যে সকল চুল যেগুলো এখনো কেন যেন
ঝরে পরেনি, খুলি যেগুলোকে খুব একটা
পছন্দ করেছে বলে মনে হচ্ছে না
আপাত কদর্য সে সকল চুলে, এমনকি রূপেও
‘নতুন প্রকার
সৌন্দর্যের পবিত্র জন্ম’ তারা দিতে পারেন।”
এমতাবস্থায়, চুলের জন্য শোক অথবা সুখ কোনটাই তখন
আর হচ্ছিল না।
No Comments