কুল রাখব, বকুল থাকে থাক না থাকে না থাক!
আনন্দে দু’হাত উপরে তুলতে পারে না কন্যা
পাছে কুঞ্চিত স্তন কেউ দ্যাখে!
যাই হোক, রমণীয় বিবেক এখন অনেক স্বাধীন!
রোমে রোমে জাগে রেনেসাঁস !
ভদ্দরলোকে এসব এড়িয়ে যান!
ভদ্দরলোক কেবল এগিয়ে যায় !
অনেকেরই স্মৃতিতে বিভ্রম অতীব সফলতায়!
ভদ্দরলোকে নির্ণয় করতে জানেন,
‘কখন, কি এবং কাকে ভুলে যেতে হবে।
কার কার ফুরিয়েছে প্রয়োজন।
(মনে করলে কর দিতে হতে পারে)
অথবা কার কার প্রশংসায় কী কী লাভ!’
এভাবেই গিরগিটি শিল্প গর্বীত হোক;
চিরকাল দুধকলা জুটুক সাপেদের !
ধার করা প্রেম, ধার করা সুখ।
ধার করা পিঠ, ধার করা বুক।
চাপড়ে যাও, চাপড়ে যাও, সাবাস বলো, সান্ত¡না দাও!
চোখ বেঁধে হও কানা মাছি, স্রেফ দেখো না।
বেশতো আছেন! বেশতো আছ! বেশতো আছি!
একদা সেøট ছিল পেন্সিল ছিল, এরকম রেঁনেসাকে মুছে
বার বার লেখা যেত।
কলমের লেখা মোছে না ঘষায়।
আজকাল সবকিছু মুছে দেয়া যায়!
প্রেমিক কি ইতিহাস তাও!
মোছে আর লেখে, লেখে আর মোছে!
কেউ কেউ লেখে কেউ কেউ মোছে
ইতিহাস, নতুন-নতুন!
নতুন প্রেম, নতুন প্রেমিক-
এভাবেই, পুণর্জাগরণে কিছু প্রাণ মুছে যায় অবেলায়।
বলতে পারো স্মৃতির কানাগলি,
‘আর কতবার পাঁঠাই হবে বলি?
তরুনী যুবতী হলেও তার কেন ছিল না প্রেমিক?’
কবিতার মুখ চেয়ে
বিরহের সাথী হয়ে একাকী বিধবাও নাকি বাঁচে!
No Comments