আজকাল, আর কেউ ঘরে ফেরে না ।
মাঝ পুকুরের পর,
চলে যাওয়া, ফিরে আসা: কিইবা তফাৎ?
কতোরকম শেকড় থাকে!
পুরনো শেকড় ছেঁড়া অবসরে,
গজাবে সে নতুন শেকড়।
আফ্রোদিতি, তুমিই কি জানতে,
এই তুমি, আর আমায় চিনেও চিনবে না,
অথবা আমাদের বলে কোনো শব্দ, থাকবে না!
জেনো হেপাইসটাস কুশলেই আছে,
ভালো আছে,
তবু হেপাইসটাস মাঝে মাঝে নিরর্থক দুঃখ বিলাস ভালোবাসে।
মিছেই বলেছিলো কেউ,
এসো সবচেয়ে অপছন্দের মানুষটাকেও
দু’দশটা ভালো কথা বলি।
এরপর, কিন্তু বলে কিছুটা মন্দ যোগ না করে, থামি।
এ অতি অকাজের নীতি, বড়ই বেমানান,
মানুষের এ এক চিরন্তন কাকস্নান,
কখনোই যা ছিলো না বাস্তব।
জানোতো কারো অবদান তখনই মানুষ মনে রাখে,
যখন কেউ তাকে দেয় সম্মান, ভালোবাসে।
যুগ যুগ দ্বন্দ্বযুদ্ধ চলতে থাকে, অন্যথায়,
চলতেই থাকে, চলতেই থাকে।
তুমি কি চাঁদ সদাগর,
বাঁ হাতে ফুল দিয়ে করো মনসা বন্দনা !
কোনো প্রেম এভাবে হয় না।
অথবা হয়তো তুমি আদতেই আমার ছিলে না,
অতএব রসের গোল্লা, অন্যের!
হাড়িতে তো চিহ্ন দেওয়া যায়,
চিহ্ন কি দিয়ে দেবো রসের গোলায়?
তাহলে বিচার সই, রইলো কথাটা ওই,
অযথা অন্যের পাত্রে রসের গোল্লা রাখবো না,
আগে হোক পাত্র কেনা,
রাতদুপরে আমার পঙ্ক্তিরাই কাঁদুক না-হয়
আমি, কাঁদবো না।
আরো পড়ুন: ফ্রয়েডের প্রতি
1 Comment