যুবতীরা অনেককেই ফিরিয়ে দিয়েছিল। কেউ কেউ কথা দিয়ে ড্রয়ারে রেখেছিল কথা; যে রকম বিবিধ পত্রাদি নির্ধারিত সেল্ফে ওঠার আগে রেস্ট হাউজে থাকে। (সেল্ফ অত সস্তা নয়।)
সবটুকু সাবাড় হলেও, কি আশ্চর্য পানপাত্র ভরে ওঠে আবারো। অথচ এ ভুখণ্ডে ভুল বোঝা-তো ভূতাত্ত্বিক স্বভাব… সব্বাই জানে এখানে কোন ভূগর্ভস্থ ঝরনা নেই অথবা পান্থশালায় কোন পঁচানো দ্রাক্ষারস পানের ব্যবস্থাও নেই। তোমরা ঠোঁটে ঠোঁট রাখাকে পান করা বলো নাকি? সমস্ত দেহই নাকি অমৃত! চল্লিশ পর্যন্ত সে যখন টইটুম্বরই ছিল হঠাৎ তাকে পানসে বলা বোধকরি অবিচারই। কাক, কোকিল, মদনপুরের ছেঁদো চোর যেই-ই হোক সবগুলোকে আলাদা আলাদা ফাইলে সাজিয়ে রাখার দায়িত্ব প্রাপ্তরা-তো আমজনতাই। (পঁচে যাবার অপয়া খবর তারা কেন নেবে!) অথচ অযথা কে এক কেরানীগোছের আমজনতা মাঝখান থেকে বলছে, ‘সেল্ফ অত সস্তা না…!’
লটকাও!
No Comments