মাইয়াডা যাবার চায়নি; পোলোডাও যাবার চায়নি-
মেয়েটা যেতে চায়নি; ছেলেটাও যেতে চায়নি তবু
ভালো না বেসেই ভিন্ন ভিন্ন পীড়িতের
ঘর তাদের হয়েছিল-ভিন্ন ভিন্ন লোকে খুবলে নিলে
পিনদোনের লুঙ্গি, শাড়ি-পুঙ্গার তলে
একে একে ডজনখানেক ছানাপোনা দেখা গেল।
দিন কতক ডিমে তা দিয়ে তারা ভুলে গেল,
‘পিরিত নামেও কিছু ছিল।’
সবশেষে, মেনে নিল
‘প্রেম না, মরার গতর হল; সত্যি…
বাকি সব সামাজিক যোগাযোগ।
গতরে গতরে গা লাগালাগি মানে: অমুকের বাপ।’
ওরা এখন সাহিত্য খোঁজে; কী দিয়ে কী বোঝালে
ম্যেলা সোন্দর-মোন্দর হয় পীড়িত পীড়িত ঘাও…
তারপর বিয়ে বিয়ে পিড়িং পড়িং নাটকে কার কার
দোষ দিলে ব্যাপারটা বেশ মাখোমাখো হয়…
ব্যকতের
ব্যবাক হওয়া লাগব ক্লিয়ার টু-দি-পাওয়ার ফর্সা।
সাড়ে সাতশো ছাদনাতলা, তেরোশো বাসর গেল;
চব্বিশটে ছাওয়াল পয়দা হলো। সব হাওয়ায়!
সব বয়সের দোষ! যারা কয় আর যারা ভাবে
তারাই জন্মের পাপী আর সব্বাই দুধে ধোয়া!
No Comments